ক্লান্তি দূর করে পুদিনাপাতা
পুদিনা খুবই উপকারী একটি উদ্ভিদ। আমাদের শরীরের নানা রোগ প্রতিরোধে
কার্যকরি ভূমিকা পালন করে থাকে। পুদিনাপাতার ইংরেজি নাম মিন্ট।সালাদের
বাটিতে এটি ভীষণ পরিচিত নাম। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ‘এ’ দ্বারা
পরিপূর্ণ পুদিনাপাতা। এর দ্বারা ক্লান্তি ও অবসাদ দূর হয়। এছাড়া
পুদিনাপাতায় আছে নানা গুণ।
অতিরিক্ত গরমে ছোট-বড় প্রায় সবারই খাবারে বদহজম বা ফুড পয়জনিংয়ের সমস্যা দেখা যায়। এই পাতা পেটের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা কমিয়ে খাবার হজমে সাহায্য করে।
বাতাস, নোংরা খাবার, নোংরা পরিবেশের মাধ্যমে বংশবিস্তার ঘটে কৃমির। কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে পুদিনাপাতা। অতিরিক্ত জ্বর, বড় কোনো অপারেশন, ডায়রিয়া, দীর্ঘদিন ধরে বমির পর বেশির ভাগ রোগীর মুখের স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। পুদিনাপাতা এ ক্ষেত্রে ফিরিয়ে আনবে মুখের স্বাদ।
অতিরিক্ত গরমে ছোট-বড় প্রায় সবারই খাবারে বদহজম বা ফুড পয়জনিংয়ের সমস্যা দেখা যায়। এই পাতা পেটের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা কমিয়ে খাবার হজমে সাহায্য করে।
বাতাস, নোংরা খাবার, নোংরা পরিবেশের মাধ্যমে বংশবিস্তার ঘটে কৃমির। কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে পুদিনাপাতা। অতিরিক্ত জ্বর, বড় কোনো অপারেশন, ডায়রিয়া, দীর্ঘদিন ধরে বমির পর বেশির ভাগ রোগীর মুখের স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। পুদিনাপাতা এ ক্ষেত্রে ফিরিয়ে আনবে মুখের স্বাদ।
পিষে, ধনেপাতার মতো
তরকারিতে ছিটিয়ে বা কাঁচা সালাদের সঙ্গে খাওয়া যায়। মাছ, মাংস বা সবজির
খাবারে এই পাতা আনে বাড়তি স্বাদ এবং দেহের জন্য প্রয়োজনীয় লবণগুলোকে সরবরাহ
করে রক্তের মধ্যে। দেহের জন্য ক্ষতিকর অণুজীবগুলো ধ্বংস করে।
পুদিনাপাতা রান্নার চেয়ে কাঁচা খাওয়াটাই উত্তম। এতে পুষ্টিগুণ বজায় থাকে বেশি। সর্দি, হাঁচি, কাশি দূর করতেও এই পাতার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। পুদিনাপাতা, তুলসী পাতা, কাঁচা আদা, মধু মিশিয়ে খেলে ঠাণ্ডা লাগা দ্রুত ভালো হবে
পুদিনাপাতা রান্নার চেয়ে কাঁচা খাওয়াটাই উত্তম। এতে পুষ্টিগুণ বজায় থাকে বেশি। সর্দি, হাঁচি, কাশি দূর করতেও এই পাতার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। পুদিনাপাতা, তুলসী পাতা, কাঁচা আদা, মধু মিশিয়ে খেলে ঠাণ্ডা লাগা দ্রুত ভালো হবে
No comments:
Post a Comment