Pages

Thursday, January 23, 2014


ডিম খেয়ে ঘুম তাড়ান

সারাদিন কাজের ফাঁকে প্রায়ই ক্লান্তি চলে আসে, পেয়ে বসে তন্দ্রা। এই তন্দ্রা ও ক্লান্তি কাটানোর জন্য অনেকেই বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করেন। কেউ ঘন ঘন চা খান, কেউ কাজের ফাঁকে ছোট ছোট বিরতি নেন; কিন্তু দিনের শুরুতেই সেই তন্দ্রা ও ক্লান্তি কাজকে অলস করে তুলে।নতুন খবর ডিম খেয়ে ঘুম তাড়ান।আমাদের ওপর ভর করার আগেই তা কাটিয়ে নেয়া যাবে শুধু ডিম খেয়ে। সমপ্রতি ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক এই তথ্যটি জানান। তাদের নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, ডিমের সাদা অংশে এমন এক ধরনের প্রোটিন আছে, যা আমাদের দিনভর সতেজ রাখে এবং ক্লান্তি ও তন্দ্রাকে দূরে রাখে। তারা জানান, আমাদের দিনভর সতেজ রাখার জন্য মস্তিষ্কে এক ধরনের সেল সবসময় সক্রিয় রাখে। এই সেলের নাম ‘ওরেক্সিন সেল’। গবেষকরা জানান, দিনভর একটানা কাজ এবং নানান দুশ্চিন্তার কারণে স্থির হয়ে যায় এই সেল। যার কারণে কাজের ফাঁকে কিংবা খাবারের পর ঘুম চলে আসে এবং ক্লান্তি দেহকে পেয়ে বসে। এই ক্লান্তি দূর করার সহজ একটি উপায় বের করতে এতদিন গবেষণা চালিয়ে গেছেন একদল গবেষক। অবশেষে তারা সফল হন এবং তাদের প্রতিবেদনটি ১৭ নভেম্বর সায়েন্টিফিক জার্নাল ‘নিউরন’-এ প্রকাশ করা হয়। ওরিক্সিন সেল শুধু ক্লান্তি এবং তন্দ্রাই নিয়ন্ত্রণ করে না, স্থূলতাও এর সঙ্গে জড়িত। এই সেলের সক্রিয়তা কমায় তন্দ্রা, ক্লান্তি এবং স্থূলতা।

 আর নিষ্ক্রিয়তায় বেড়ে যায় শরীরের ওজন। ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই গবেষকরা অনেক দিন ধরেই বিভিন্ন খাদ্য নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছিলেন। তারা দেখতে চাচ্ছিলেন ক্লান্তি কমানো যায় কোন ধরনের খাদ্যে। পরে তারা বিভিন্ন খাদ্য নিয়ে গবেষণার পর দেখলেন ডিমের সাদা অংশে এক ধরনের অ্যামিনো এসিড আছে, যা আমাদের দিনভর সতেজ এবং ক্লান্তিহীন রাখে। এছাড়াও আমরা সারাদিন যেসব খাদ্য খেয়ে থাকি সেসব খাদ্যের গ্লুকোজ ওই ওরিক্সন সেলে এক ধরনের বস্নকের তৈরি করে; কিন্তু অ্যামিনো এসিড গ্রহণ করলে গ্লুকোজ আর বস্নক তৈরি করতে পারে না। তাই তন্দ্রা ও ক্লান্তি কাটাতে কাজ থেকে ঘন ঘন বিরতি না নিয়ে, একেবারে দিনের শুরুতেই নাশতায় ডিম খেয়ে নেয়া যায়। এতে ক্লান্তি ও তন্দ্রা আসবে না, আর স্থূলতার চিন্তাও কমে যাবে।

ক্লান্তি দূর করে পুদিনাপাতা


পুদিনা খুবই উপকারী একটি উদ্ভিদ। আমাদের শরীরের নানা রোগ প্রতিরোধে কার্যকরি ভূমিকা পালন করে থাকে। পুদিনাপাতার ইংরেজি নাম মিন্ট।সালাদের বাটিতে এটি ভীষণ পরিচিত নাম। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ‘এ’ দ্বারা পরিপূর্ণ পুদিনাপাতা। এর দ্বারা ক্লান্তি ও অবসাদ দূর হয়। এছাড়া পুদিনাপাতায় আছে নানা গুণ।
অতিরিক্ত গরমে ছোট-বড় প্রায় সবারই খাবারে বদহজম বা ফুড পয়জনিংয়ের সমস্যা দেখা যায়। এই পাতা পেটের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা কমিয়ে খাবার হজমে সাহায্য করে।
বাতাস, নোংরা খাবার, নোংরা পরিবেশের মাধ্যমে বংশবিস্তার ঘটে কৃমির। কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে পুদিনাপাতা। অতিরিক্ত জ্বর, বড় কোনো অপারেশন, ডায়রিয়া, দীর্ঘদিন ধরে বমির পর বেশির ভাগ রোগীর মুখের স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। পুদিনাপাতা এ ক্ষেত্রে ফিরিয়ে আনবে মুখের স্বাদ।

পিষে, ধনেপাতার মতো তরকারিতে ছিটিয়ে বা কাঁচা সালাদের সঙ্গে খাওয়া যায়। মাছ, মাংস বা সবজির খাবারে এই পাতা আনে বাড়তি স্বাদ এবং দেহের জন্য প্রয়োজনীয় লবণগুলোকে সরবরাহ করে রক্তের মধ্যে। দেহের জন্য ক্ষতিকর অণুজীবগুলো ধ্বংস করে।
পুদিনাপাতা রান্নার চেয়ে কাঁচা খাওয়াটাই উত্তম। এতে পুষ্টিগুণ বজায় থাকে বেশি। সর্দি, হাঁচি, কাশি দূর করতেও এই পাতার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। পুদিনাপাতা, তুলসী পাতা, কাঁচা আদা, মধু মিশিয়ে খেলে ঠাণ্ডা লাগা দ্রুত ভালো হবে

Friday, June 21, 2013

King Fahd International Airport

King Fahd International Airport (KFIA) is located 25 kilometers (16 mi) northwest of Dammam, Saudi Arabia, and is the largest airport in Saudi Arabia, as well as being the largest airport in the world (in terms of square footage). The airport's basic infrastructure was complete by the end of 1990, which allowed the Allied forces engaged in the first Gulf War in early 1991 to use the field for the storage of military aircraft. The General Authority of Civil Aviation of Saudi Arabia finally opened the new Dammam King Fahd International Airport on 28 November 1999 to commercial traffic, and all airlines transferred their operations from Dhahran International Airport, which had been in use until then. The new Dammam airport serves the entire Eastern Region of Saudi Arabia and in particular the growing urban complex made up of Dammam, Dhahran, Al Khobar, Qatif, Ras Tanura, while its catchment area also covers Jubail with total population of about 2.5 million served. The airport is the third major hub for Saudia, and furthermore was a hub for the now defunct Sama Airlines. The airport covers an area of 780 square kilometres (190,000 acres).




Design and construction
Design started in 1976. The site master plan was created by architecture firm Yamasaki & Associates and Boeing Aerosystems International, and completed in 1977.[2] Construction began in 1983, and the airport opened for commercial operations on 28 November 1999.[3]
Troubles
Bad transport roads led many locals to fly via the Bahrain International Airport in neighboring Bahrain. The roads have since been improved. Passenger numbers have increased somewhat, but it remains a largely idle (excess capacity) airport due to a significant portion of the public traveling via the nearby Bahrain International Airport for international flights. In addition, some people who live in Khobar may prefer the Bahrain International Airport even for domestic destinations because of King Fahd's inconvenient location. Many airlines prefer to operate only from Bahrain and bring passengers from Dammam to Bahrain by road which is likely to increase after the planned expansion for King Fahd Causeway is completed (unless serious improvement is implemented in managing the airport in order to attract more airlines and passengers). King Fahd International Airport is fully operational throughout the year. Another reason passengers prefer to travel from Bahrain is customer mistreatment by King Fahd's airport officials (especially passport control officers) and long waiting times which vary from 2 to 5 hours, especially for arrivals from South Asian and North African countries. Non-Saudi passengers often complain about the mistreatment but no action has been taken by the airport nor the immigration authorities to improve.
During OperationDesert Shield/Desert Storm in 1991, the U.S. 101st Airborne Division had their base setup at the airport.
Location
The airport, in the Eastern Province of the country, is located between Qatif and Dammam, about 25 km (16 mi) away from Dammam. It is linked to populated areas by two major roads. The northern exit, which used to be the only one, links the airport with Qatif as a 4-lane highway. The southern exit links the Airport with Dammam as a 6-lane highway to King Fahd Road which is now considered as the main road to the airport. Abu Hadriyah Highway (Arabic: ابوحدريّة‎), serves as the airport's eastern border while the Dammam-Riyadh Highway serves as a southern border.
On the airport's southern border, Saudi Aramco occupies an area of 250 km² (97 mi²) which is used for oil drilling and transportation facilities. However, the area is being claimed by many investors in order to urbanize it for residential and commercial use which if happened will utilize that strategic location, an example would be Ghannam 4 (Airport Jewel) which is the first and only urbanization attempt that had taken place before is was stopped due to involvement in the issue of Aramco Reservations which is the reason why the airport is still far away from the city. If the issue is resolved the terminal would be as close as 10 km to the urban areas of Dammam, as opposed to 20 km now.
A Sama Airlines B737 parked at the airport, bound for Medina. View from the departure lounge of the terminal.

Inside the passenger terminal
Terminals
The terminal has six stories, three of which are allocated for passenger processing. The third level is for arrivals, the sixth level is for departures, and the fourth level is for boarding. There are two partial levels: the mezzanine service level and the mezzanine level (which is the uppermost level).
The passenger terminal’s total area is 327,000 m² (3,519,798 ft²). Approximately 247,500 m² (2,664,067 ft²) were built in the first phase, in addition to 11 fixed passenger boarding bridges serving 15 gates out of an original design capacity of 31 fixed boarding bridges. At the present time only 7 out of 11 boarding bridges can be used for international flight arrivals as the southern section of the terminal that hosts the remaining four gates is still unused making those gates unconnected to passport control and customes, however since domestic flights are entirely running from the operating northern section, all eleven boarding bridges can be used for domestic flights as well as the departures of international flights.
The terminal is equipped with several customer counters of which 66 were allocated to Saudia (now shared with Nas Air), 44 to foreign airlines and the rest for Customs and Immigration.
Passengers Waiting time
2012 average waiting times for Dammam Airport:
Check in
Domestic flights: 10-30 mins
International flights: 30-60 mins
Passport control
International departures
Saudis and GCC Nationals: 5-10mins
Other Nationals: 20-60mins
International arrivals
Saudis and GCC Nationals: 10-20mins
Other Nationals: 2hrs-6hrs
Baggage claim
For all flights: 20-40mins
Services and amenities
Shops and other services
King Fahd International Airport was the first among Saudi Arabia's international airports to adopt duty-free stores. In addition to the spaces allocated to duty-free stores, the airport has a separate area for shops specializing in the sale of gifts and all passenger related goods. This area includes restaurants, cafeterias, and banks, and is located on the arrivals level. The distinction is largely meaningless however as the Kingdom has no sales or import duties on any products. Recently, as part of larger marketing project named "Golden Circle", several shops and services are planned to open including indoor playgrounds and travel agencies.
Currency exchange
Several ATMs and currency exchange shops are available in the departure and arrival areas.
Multi-story car park
The airport is served by a multi-storey car park.
Smoking room
Dammam airport used to allow smoking throughout the airport, with most seats having ash trays built into the arm rest. However, on 20 June 2010, the Council of Ministers urged the General Authority of Civil Aviation (GACA) to ban smoking at all airports and their facilities in the Kingdom on Monday. It also advised GACA to impose a fine of SR200 on people who violate the new regulations. Following the announcement, the airport opened a smoking room in the Departure area and banned smoking elsewhere in the airport.
The Mosque
The airport Mosque is built on the roof of the car park and in the middle of a landscaped area of 46,200 m² (497,292 ft²). It has an architectural design that combines modern style with the old Islamic style (arches, domes, and other Islamic decorations and carvings on the doors, Mihrab, and Mimbar). The Mosque accommodates two thousand worshipers, access to it can be easily gained from the passenger terminal through two enclosed, air-conditioned bridges equipped with moving belts, in addition to a third open bridge.
Hotel
Tendering was announced to open in late 2010 for construction of a 5-star airport hotel. According to the airport administration, the hotel will be conveniently located nearby the passenger terminal building, however nothing has been confirmed yet.
Royal terminal
The Royal Terminal is reserved for the Saudi Royal Family, government personnel, and official guests. The terminal was built on an area of 16,400 m² (176,528 ft²) and has four bridges linking the terminal and aircraft. It is luxuriously furnished and decorated, and includes extensively landscaped exteriors and grounds. Despite its specialized purpose, the terminal is rarely used by the Royal Family, who generally prefer to utilize a similar special terminal at King Abdulaziz Air Base.

s